পাবজি ফায়ারের ক্ষতিকর দিক

,
পাবজি ফায়ারের ক্ষতিকর দিক
ছবি: সংগৃহীত

পাবজি ফায়ার বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইলন গেম। বর্তমানে উপমহাদেশে কয়েকগুণ বেড়েছে এই গেমের জনপ্রিয়তা। মোবাইল এবং কম্পিউটার দুটোতেই খেলা যায় এই গেম। তবে পাবজির কম্পিউটার ভার্সনের থেকে মোবাইল ভার্সনটিই বেশি জনপ্রিয়। মোবাইল ফোনের সহজলভ্যতা এবং হাতের নাগালের মধ্যে থাকা ইন্টারনেটের কারণেই এই গেমটির জনপ্রিয়তা বেশি। বর্তমানে এই গেমে অত্যাধিক আসক্ত হয়ে পড়ছে শিশু থেকে শুরু করে কিশোর এবং তরুণরা।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এসব গেমে আসক্তির কারণে কিশোররা পারিবারিক, সামাজিক অবস্থান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। শুধু মাত্র শারীরিক ক্ষতির কারণই নয়, মানসিক রোগের কারণও হতে পারে এই গেমটি। গবেষকরা বলেন, ভিডিও গেমে আসক্তি এক ধরণের মানসিক রোগ। ভিডিও গেমগুলো একজন খেলোয়াড়ের ডিপ্রেশনের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। শারীরিক মানসিক রোগের সাথে সাথে পাবজি গেমটি একজন শিশু কিংবা কিশোরের উপর সামাজিক মূল্যবোধের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এই গেমটি অতিরিক্ত খেলার কারণে হতে পারে চোখের সমস্যা। পাশাপাশি মাইগ্রেনের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের স্ক্রিনে বেশি সময় ধরে তাকিয়ে থাকার কারণে চোখের ক্ষতি হয় এবং মাথায় চাপ পড়ে। আর এই সমস্যা ধীরে ধীরে বেড়ে বড় ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে শিশু, কিশোররা। গেমটি যেহেতু একটি জায়গাতেই আটকে থেকে খেলতে হয় সেহেতু এই গেম খেলা মানুষটি সামাজিকভাবে খুব বেশি সংযুক্ত থাকতে পারে না।

সব থেকে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয় লেখা-পড়ার ক্ষেত্রে। সারাক্ষণ এই গেমে ডুবে থাকা কিশোরদের লেখাপড়ার মন মানসিকতা নষ্ট করে দেয়। যার ফল স্বরুপ লেখাপড়ার প্রতি অনিহা সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত হিংস্রতার কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাবজি গেমটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সর্বপ্রথম এই গেমটি নিষিদ্ধ করা হয় ভারতে। তবে পুরো দেশ জুড়ে এই গেমটি নিষিদ্ধ করা হয়নি। সকল দেশের মধ্যে প্রথমে কেবল দু’টি স্থানে এই গেমটি নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু পরবর্তিতে আরও বেশ কয়েকটি স্থানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই গেমটি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাবজি ফায়ারের ক্ষতিকর দিক

পাবজি ফায়ারের ক্ষতিকর দিক
ছবি: সংগৃহীত

পাবজি ফায়ার বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইলন গেম। বর্তমানে উপমহাদেশে কয়েকগুণ বেড়েছে এই গেমের জনপ্রিয়তা। মোবাইল এবং কম্পিউটার দুটোতেই খেলা যায় এই গেম। তবে পাবজির কম্পিউটার ভার্সনের থেকে মোবাইল ভার্সনটিই বেশি জনপ্রিয়। মোবাইল ফোনের সহজলভ্যতা এবং হাতের নাগালের মধ্যে থাকা ইন্টারনেটের কারণেই এই গেমটির জনপ্রিয়তা বেশি। বর্তমানে এই গেমে অত্যাধিক আসক্ত হয়ে পড়ছে শিশু থেকে শুরু করে কিশোর এবং তরুণরা।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এসব গেমে আসক্তির কারণে কিশোররা পারিবারিক, সামাজিক অবস্থান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। শুধু মাত্র শারীরিক ক্ষতির কারণই নয়, মানসিক রোগের কারণও হতে পারে এই গেমটি। গবেষকরা বলেন, ভিডিও গেমে আসক্তি এক ধরণের মানসিক রোগ। ভিডিও গেমগুলো একজন খেলোয়াড়ের ডিপ্রেশনের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। শারীরিক মানসিক রোগের সাথে সাথে পাবজি গেমটি একজন শিশু কিংবা কিশোরের উপর সামাজিক মূল্যবোধের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এই গেমটি অতিরিক্ত খেলার কারণে হতে পারে চোখের সমস্যা। পাশাপাশি মাইগ্রেনের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের স্ক্রিনে বেশি সময় ধরে তাকিয়ে থাকার কারণে চোখের ক্ষতি হয় এবং মাথায় চাপ পড়ে। আর এই সমস্যা ধীরে ধীরে বেড়ে বড় ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে শিশু, কিশোররা। গেমটি যেহেতু একটি জায়গাতেই আটকে থেকে খেলতে হয় সেহেতু এই গেম খেলা মানুষটি সামাজিকভাবে খুব বেশি সংযুক্ত থাকতে পারে না।

সব থেকে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয় লেখা-পড়ার ক্ষেত্রে। সারাক্ষণ এই গেমে ডুবে থাকা কিশোরদের লেখাপড়ার মন মানসিকতা নষ্ট করে দেয়। যার ফল স্বরুপ লেখাপড়ার প্রতি অনিহা সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত হিংস্রতার কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাবজি গেমটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে সর্বপ্রথম এই গেমটি নিষিদ্ধ করা হয় ভারতে। তবে পুরো দেশ জুড়ে এই গেমটি নিষিদ্ধ করা হয়নি। সকল দেশের মধ্যে প্রথমে কেবল দু’টি স্থানে এই গেমটি নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু পরবর্তিতে আরও বেশ কয়েকটি স্থানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই গেমটি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।